জনসংখ্যা MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for Demography - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

সঠিক উত্তর হল দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনসংখ্যার অনুপাত।

Key Points

• হেড কাউন্ট রেশিও একটি প্রদত্ত জনসংখ্যার দারিদ্র্যের মাত্রা পরিমাপ করতে ব্যবহৃত একটি পরিমাপ।
• এটি সেই জনসংখ্যার অনুপাতকে উপস্থাপন করে যাদের আয় বা ভোগ স্তর দারিদ্র্যসীমার নিচে।
• দারিদ্র্যসীমা হল কর্তৃপক্ষ দ্বারা নির্ধারিত একটি থ্রেশহোল্ড স্তর যা মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম আয় বা ভোগের স্তর নির্ধারণ করে।
• দারিদ্র্যের মাত্রা চিহ্নিত করতে এবং দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য নীতি প্রণয়ন করতে অর্থনীতি এবং সমাজ অধ্যয়নে এই অনুপাতটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক।
• এটি জনসংখ্যার বিভিন্ন অংশের মধ্যে দারিদ্র্যের বন্টন বুঝতে সাহায্য করে।

Additional Information 

• দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা
  • এটি সেই ব্যক্তিদের পরম সংখ্যাকে বোঝায় যাদের আয় বা ভোগ দারিদ্র্যসীমার নিচে পড়ে।
  • গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এটি জনসংখ্যার দারিদ্র্যের আনুপাতিক ধারণা প্রদান করে না।
• অর্থনীতিতে প্রান্তিক দরিদ্রদের অনুপাত
  • প্রান্তিক দরিদ্র বলতে তাদের বোঝায় যারা দারিদ্র্যসীমার ঠিক উপরে কিন্তু এখনও দারিদ্র্যের ঝুঁকিতে রয়েছে।
  • এটি একটি ভিন্ন অংশ এবং হেড কাউন্ট রেশিওর মতো নয়।
• দেশের দরিদ্রতম মানুষের অনুপাত
  • এটি দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনসংখ্যার একটি উপসেটকে বোঝাতে পারে, যাকে প্রায়শই চরম দারিদ্র্য বলা হয়।
  • চরম দারিদ্র্য বলতে সাধারণত এমন ব্যক্তিদের বোঝায় যারা বিশ্বব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত $1.90 ডলার দৈনিক আয়ের চেয়ে কম আয় করে।

সঠিক উত্তর হল মধ্য হিমালয়Key Points

• হিমালয়ের তিনটি প্রধান বিভাগ হল:
  • গ্রেট হিমালয় বা হিমাদ্রী , মধ্য হিমালয় (ছোট হিমালয়) বা হিমাচল এবং বহির্হিমালয় বা শিবালিক।
  • পিরপঞ্জাল পর্বতমালা, ধৌলাধর পর্বতমালা (হিমাচল প্রদেশ), মুসৌরি পর্বতমালা (উত্তরাখণ্ড), নাগটিব্বা পর্বতমালা (উত্তরাখণ্ড) মধ্য হিমালয়ের অংশ।
  • ছোট হিমালয় এবং শিবালিকের মধ্যে অবস্থিত দীর্ঘরেখা উপত্যকা দুন নামে পরিচিত। দেহরাদুন, কোটলি দুন এবং পাটলি দুন হল কিছু সুপরিচিত দুন।
• বিশ্বের অধিকাংশ উচ্চতম শৃঙ্গ এই অভ্যন্তরীণ হিমালয় অঞ্চলে অবস্থিত। মাউন্ট এভারেস্ট, মাউন্ট K-2, মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা হল অভ্যন্তরীণ হিমালয়ে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ শৃঙ্গ।
• পূর্বাঞ্চল হিমালয়ের দক্ষিণ দিকে প্রসারিত অংশ যা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রান্ত বরাবর অবস্থিত।
• এগুলি ভারত-মায়ানমার সীমান্ত বরাবর অবস্থিত, উত্তরে অরুণাচল প্রদেশ থেকে দক্ষিণে মিজোরাম পর্যন্ত বিস্তৃত।
• নাগা পাহাড়, পাটকাই বাম পাহাড়, মণিপুর পাহাড়, মিজো পাহাড় এই পূর্বাঞ্চলের অংশ গঠন করে।

Additional Information 

• শিবালিক
  • এটি বহির্হিমালয়ের একটি পর্বতমালা।
  • এই পর্বতশ্রেণীর পাহাড়ের প্রস্থ 10 কিমি থেকে 50 কিমি পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়।
• ট্রান্স হিমালয়
  • ট্রান্স হিমালয় হিমালয়ের চারপাশে অবস্থিত তিব্বতী মালভূমির একটি প্রসারিত অংশ।
  • এটি মোটামুটিভাবে নিম্নলিখিত পর্বতশ্রেণীতে বিভক্ত: কারাকোরাম পর্বতমালা, লাদাখ পর্বতমালা, জাস্কার এবং কৈলাশ পর্বতমালা।

সঠিক উত্তর হল মৃত্যুহার।

Key Points

• একটি মৃত্যুহার হল নির্দিষ্ট সময়কালের মধ্যে নির্দিষ্ট ধরণের বা গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যা।
  • এটি মৃত্যুহার নামেও পরিচিত, যা প্রতি বছর প্রতি হাজার জনের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যা হিসেবে পরিমাপ করা হয়।

Additional Information

• প্রতি 1,000 জীবিত নবজাতকের জন্মের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যাকে শিশুমৃত্যুর হার বলা হয়।
• শিশু মৃত্যুহার একটি সমাজের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক, পাশাপাশি মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সরবরাহ করে।
• সম্পূর্ণ মৃত্যুহার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্যাকে সেই সময়কালে মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকা ব্যক্তিদের সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে পাওয়া যায়।
• নির্দিষ্ট বয়সের গোষ্ঠীর মধ্যে সীমাবদ্ধ মৃত্যুহারকে বয়স-নির্দিষ্ট মৃত্যুহার বলা হয়।

সঠিক উত্তর হল কেবলমাত্র 1, 3 এবং 4,

 Key Points

• অভিবাসন হলো মানুষ বা প্রাণীর এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় স্থানান্তর।
  • অভিবাসন এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাত্রা বা স্থানান্তরের কাজের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • অনেক অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং ভৌতিক কারণে মানুষ অভিবাসন করে এবং সাধারণত তাদেরকে পুল ও পুশ কারণে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে।
  • পুল কারণ মানুষকে একটি নতুন বাসস্থানে “আকর্ষণ” করে এবং এর মধ্যে রয়েছে ভালো সুযোগ।
  • কাজের ভালো সুযোগ, ভালো স্বাস্থ্যসেবা এবং উচ্চ বেতন অভিবাসনের পুল কারণ।

 Additional Information

• ​উচ্চ বেতন সাধারণত কর্মীদের দ্বারা করা শ্রমের পরিমাণ বৃদ্ধি করে, কিন্তু সম্ভাব্যভাবে নিয়োগকর্তাদের দ্বারা চাহিদা কমিয়ে দেয়।
• সকল অভিবাসী শ্রমিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অধিকার সুরক্ষার জন্য জাতিসংঘের কনভেনশন: এই চুক্তির লক্ষ্য হলো অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষা করা, তাদের মর্যাদা এবং মানবিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
• পুশ কারণ মানুষকে তাদের বাড়ি থেকে “ধাক্কা” দেয় বা পুশ করে এবং এর মধ্যে রয়েছে যুদ্ধ। দারিদ্র্যও অভিবাসনের পুশ কারণ।
  অতএব, কাজের ভালো সুযোগ, স্বাস্থ্যসেবা এবং উচ্চ বেতন অভিবাসনের পুল কারণ।

• সাগা দাওয়া উৎসব সিকিমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব।
• গ্রামীণ সিকিমে ফসল কাটার মরসুম এবং তিব্বতি বছরের দশম মাসের শেষে লোসুং উৎসব উদযাপিত হয়।
• এই উত্সবের সময়, সিকিমের লোকেরা চাম নৃত্য পরিবেশন করে।

সিকিম সম্পর্কে তথ্য
সিকিম ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য। এর উত্তর ও উত্তর-পূর্বে তিব্বত, পূর্বে ভুটান, পশ্চিমে নেপাল এবং দক্ষিণে পশ্চিমবঙ্গ। সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক। এটি 17 শতকে নামগিয়াল রাজবংশ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কংচেনজঙ্ঘা ভারতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এবং পৃথিবীর তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বত সিকিম রাজ্যে অবস্থিত। 26শে এপ্রিল, 1975-এ 36 তম সংশোধনী আইন, 1975 দ্বারা সিকিম ভারতের একটি রাজ্যে পরিণত হয়
নদী	তিস্তা রঙ্গিত
জাতীয় উদ্যান	খংচেন্দজোঙ্গা জাতীয় উদ্যান ফ্যাম্বং লো বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য সিংবা রডোডেনড্রন অভয়ারণ্য কিয়ংনোসলা আলপাইন অভয়ারণ্য ময়নাম বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ভার্সি রডোডেনড্রন অভয়ারণ্য
উৎসব	সাগা দাওয়া লাহাব ডানচেন লোসার উৎসব ফাং লাবসোল বুমচু লোসুং তিহার
বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব	বাইচুং ভুটিয়া (ভারতীয় ফুটবলার) ড্যানি ডেনজংপা (বলিউড অভিনেতা)
মাউন্টেন পাস	নাথুলা পাস জেলেপ লা পাস
হ্রদ	সোমগো লেক চোলামু লেক
সিকিমের প্রতীক
রাজ্য প্রাণী	রেড পান্ডা (আইলুরাস ফুলজেনস)
রাজ্য পাখি	ব্লাড ফিজ্যান্ট
রাজ্য ফুল	নোবিল অর্কিড
রাজ্য গাছ	রডোডেনড্রন

সঠিক উত্তরটি হ'ল অভিবাসন।

• অভিবাসন হ'ল জনসংখ্যার পরিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক।
• অভিবাসন হ'ল বিভিন্ন রাজ্য এবং অঞ্চল থেকে মানুষের অন্যত্র গমনাগমন
• যখন দেশের সীমানার মধ্যে নাগর/জনগণ এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে যায় তখন একে অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বলে।
• আন্তর্জাতিক অভিবাসন বলতে বিভিন্ন দেশগুলির মধ্যে মানুষের গমনাগমন ও  স্থানান্তরকে বোঝায় ।
• অভিবাসন হ'ল জনসংখ্যার পরিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক কারণ এটি কেবল জনসংখ্যার আকার পরিবর্তন করে না, শহুরে এবং গ্রাম্য অঞ্চলের জনসংখ্যার সমন্বয়কেও প্রভাবিত করে।
• ভারতে, গ্রামাঞ্চল-থেকে-নগর অভিবাসনের ফলে শহর ও নগরে জনসংখ্যার শতাংশ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে।

Key Points

• বর্তমানে ভারত আয়তনের দিক থেকে সপ্তম বৃহত্তম দেশ ।
• এটি মোট 3,287,469 বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে একটি এলাকা নিয়ে গঠিত।
• এটি বিষুবরেখার উত্তরে 8°04' থেকে 37°06' উত্তর অক্ষাংশ এবং 68°07' থেকে 97°25' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।
• ভারত এশিয়া মহাদেশের অংশ।
• ভারতের বেশিরভাগ অংশ একটি উপদ্বীপ গঠন করে, যা সমুদ্রে প্রবাহিত হয়।
• দক্ষিণ-পূর্বে বঙ্গোপসাগর, এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে আরব সাগর।
• হিমালয় - বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশ্রেণী - দেশের উত্তরে বৃদ্ধি পায়।
• ভারতের ভূখণ্ড ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়, পশ্চিমে থর মরুভূমি থেকে উত্তর-পূর্বের বনাঞ্চল পর্যন্ত।
• গাঙ্গেয় সমভূমি নামে একটি উর্বর অঞ্চল উত্তর ভারতের বেশিরভাগ অংশ জুড়ে।
• দেশের 23% বনভূমি, ভারতের বনগুলি বিশ্বের 9তম বৃহত্তম ।
• এটি 7 টি দেশের সীমানা: বাংলাদেশ, ভুটান, চীন, বার্মা, নেপাল, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান।
• সর্বোচ্চ বিন্দু হল কাঞ্চনজঙ্ঘা 8,598 মিটার । এটি বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বত।

সঠিক উত্তর হল পুদুচেরি।

Key Points 

• প্রতি 1000 পুরুষের তুলনায় পুদুচেরিতে সর্বোচ্চ লিঙ্গ অনুপাত 1037 জন মহিলা৷
• 2011 সালের আদমশুমারি অনুসারে, ভারতে প্রতি 1000 পুরুষে 943 জন মহিলা।
• পুদুচেরি:
  • পুদুচেরি, 1954 সাল পর্যন্ত ভারতে একটি ফরাসি ঔপনিবেশিক বসতি ছিল, এখন এটি দক্ষিণ-পূর্ব তামিলনাড়ু রাজ্য দ্বারা আবদ্ধ একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল।
  • পন্ডিচেরি হল অরবিন্দ আশ্রমের সমার্থক, যা 1926 সালে শ্রী অরবিন্দ এবং মিররা আলফাসা দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

Additional Information 

• শীর্ষ পাঁচটি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল যেখানে সর্বোচ্চ লিঙ্গ অনুপাত রয়েছে-
  • কেরালা (1,084)
  • পুদুচেরি (1,038)
  • তামিলনাড়ু (995)
  • অন্ধ্রপ্রদেশ (992) এবং
  • ছত্তিশগড় (991)
• যে পাঁচটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সর্বনিম্ন লিঙ্গ অনুপাত রয়েছে তা হল:
  • দমন ও দিউ (618),
  • দাদরা ও নগর হাভেলি (775),
  • চণ্ডীগড় (818),
  • দিল্লির NCT (866) এবং
  • আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ (878)

সঠিক উত্তর পুদুচেরি

Key Points

• 2011 সালের জনগণনার অস্থায়ী ফলাফল অনুসারে, প্রতি 1000 পুরুষে 943 জন মহিলার লিঙ্গ অনুপাত বর্তমান।
• সর্বোচ্চ লিঙ্গ অনুপাত সহ শীর্ষ পাঁচটি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হল-
  • কেরালা (1,084)
  • পুদুচেরি (1,038)
  • তামিলনাড়ু (995)
  • অন্ধ্র প্রদেশ (992) এবং
  • ছত্তিশগড় (991)
• যে পাঁচটি রাজ্যে লিঙ্গ অনুপাত সবচেয়ে কম সেগুলি হল:
  • দমন ও দিউ (618)
  • দাদরা ও নগর হাভেলি (775)
  • চণ্ডীগড় (818)
  • দিল্লির NCT (866) এবং
  • আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ (878)

সঠিক উত্তরটি  9.38% হ'ল।

• মধ্যপ্রদেশ 3,08,252 বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজ্য যা আয়তনের বিচারে ভারতের ভৌগলিক অঞ্চলের 9.38%​ ।
• বনভূমির পরিমাপ 94,689 বর্গকিলোমিটার যা মধ্য প্রদেশের মোট অঞ্চলের 30% 
• ক্ষেত্রফলের দিক থেকে, মধ্যপ্রদেশে দেশের বৃহত্তম বনভূমি রয়েছে তারপরে রয়েছে অরুণাচল প্রদেশ , ছত্তিসগড় , ওড়িশা এবং মহারাষ্ট্র ।
• মোট বপন জমির ক্ষেত্রফল 152.23 লক্ষ হেক্টর , মোট কর্ষিত জমির ক্ষেত্রফল 221.49 লক্ষ হেক্টর ।
• দ্বিশস্য চাষক্ষেত্র 69.26  লক্ষ হেক্টর, সেচ ক্ষেত্রফল 71.211লক্ষ হেক্টর এবং ফসলের ফলন 139% ।
• মধ্য প্রদেশ পশ্চিমে গুজরাটের সাথে, উত্তর-পশ্চিমে রাজস্থান, উত্তর- পূর্বে উত্তরপ্রদেশ ,উত্তর দিকে ছত্তিশগড় এবং দক্ষিণে মহারাষ্ট্রের সাথে সীমান্ত ভাগ করেছে।
• রাজ্যটিকে চারটি অঞ্চলে বিভক্ত করা যেতে পারে, যেমন গোয়ালিয়রের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমের নিম্নাঞ্চল, মালওয়া মালভূমি , সাতপুরা  এবং বিন্ধ্য পর্বতাঞ্চল ।

সঠিক উত্তর 15 থেকে 59 বছর বয়সী কর্মরত জনসংখ্যা।

• জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ হ'ল অর্থনৈতিক বৃদ্ধির সম্ভাবনা যা কোনও জনসংখ্যার বয়সের কাঠামোয় পরিবর্তনের ফলে ঘটতে পারে, মূলত যখন শ্রম-বয়সের জনসংখ্যার অংশ জনসংখ্যার কর্মহীন-বয়সের চেয়ে বেশি হয়।
• এই জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশে, 15-59 বছর বয়সীদের বয়স বিবেচনা করা হয়।

​

• ভারতের 15-59 বছর বয়সী জনসংখ্যার 62.5%
• 2036 সাল নাগাদ এটি আনুমানিক 65% এর শিখরে পৌঁছে যাবে।
• ভারতে জনসংখ্যাতাত্ত্বিক লভ্যাংশ, 2005-06 সালে শুরু হয়েছিল এবং 2055-56 অবধি চলবে।

বিকল্প 4 অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার আকার সঠিক নয়। 

জনসংখ্যা পিরামিড:

• এটি একটি গ্রাফিক্যাল চিত্রণ যা জনসংখ্যার বিভিন্ন বয়সের গ্রুপের বিতরণ দেখায় (সাধারণত একটি দেশ বা অঞ্চলে,বিশ্ব), যখন জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তখন পিরামিডের আকার তৈরি করে।
• এটি জনসংখ্যার সামগ্রিক বয়স বন্টন নির্ধারণের জন্য বাস্তুবিদ্যায়ও ব্যবহৃত হয়; প্রজনন ক্ষমতা এবং একটি প্রজাতির ধারাবাহিকতার সম্ভাবনার ইঙ্গিত।
• এটি বড় বয়সের মধ্যে শতাংশ ভিত্তিক বিতরণের উল্লেখ করে।
• নির্ভরতা অনুপাত: এটি একটি শ্রমশক্তি (15 এর চেয়ে কম, এবং 65 এরও বেশি) এবং সাধারণত শ্রমশক্তিতে (15-65) যারা নন তাদের বয়স-জনসংখ্যার অনুপাত। সুতরাং, বিকল্প 1 সঠিক।
• জনসংখ্যা পিরামিডের আকারটি জন্মের হার এবং মৃত্যুর হারকে নির্দেশ করে । সুতরাং, আমরা জনসংখ্যা ক্রমবর্ধমান / স্থিতিশীল বা হ্রাস হচ্ছে কিনা তা খুঁজে পেতে পারি। সুতরাং, বিকল্প 2 সঠিক।
• জনসংখ্যা পিরামিড স্পষ্টভাবে সমস্ত বয়সের গোষ্ঠীগুলিতে পুরুষ এবং স্ত্রীদের শতাংশ প্রদান করে । সুতরাং, বিকল্প 3 এছাড়াও সঠিক।
• বিকল্প 4 সঠিক নয় , কারণ আমরা জনসংখ্যার আকার নির্ধারণ করতে পারি না। আমরা কেবল এর বৈশিষ্ট্যগুলি জানতে পারি।

সঠিক উত্তর হল 1951 থেকে 1981 সাল পর্যন্ত

Key Points

• 1951-1981 (তৃতীয় পর্যায়) দশককে ভারতে জনসংখ্যা বিস্ফোরণের সময় হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
• এটি মৃত্যুর হারে দ্রুত পতনের কারণে হয়েছে কিন্তু দেশের জনসংখ্যার উচ্চ প্রজনন হারের কারণে।
• গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ছিল 2.2 শতাংশের মতো।
• এই সময়েই, স্বাধীনতার পর, একটি কেন্দ্রীভূত পরিকল্পনা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড চালু করা হয়েছিল এবং ব্যাপকভাবে মানুষের জীবনযাত্রার উন্নতি নিশ্চিত করার জন্য অর্থনীতি প্রদর্শিত হতে শুরু করে।
• ফলস্বরূপ, একটি উচ্চ প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং একটি উচ্চ বৃদ্ধির হার ছিল।

Additional Information

• চীনের পরেই ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল দেশ।
• প্রথম পর্যায়:
  • 1901-1921 সময়কালকে ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির স্থবির বা স্থির পর্যায়ের সময়কাল হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
  • এই সময়ের মধ্যে বৃদ্ধির হার ছিল খুবই কম, এমনকি 1911-1921 সালের মধ্যে একটি নেতিবাচক বৃদ্ধির হার রেকর্ড করা হয়েছিল।
• দ্বিতীয় পর্যায়:
  • 1921-1951 দশককে অবিচলিত জনসংখ্যা বৃদ্ধির সময় হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
  • সারা দেশে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনের সামগ্রিক উন্নতি মৃত্যুর হার কমিয়ে এনেছে।
• চতুর্থ পর্যায়:
  • 1981- পরবর্তী বর্তমান পর্যন্ত, দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উচ্চ থাকলেও ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে।